রাস্তার পাশে একটি চেকপয়েন্টে একটি প্রাইভেট কার থামানো হয়। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী সন্দেহজনক গাড়ির দুই যাত্রী, গাড়ির সিট এবং চাকা তল্লাশি করে, কিন্তু কিছুই পায়নি। তবে হঠাৎ করে গাড়িতে দুটি গ্যাস সিলিন্ডার পাওয়া যায়। একটি গাড়ির সাথে সংযুক্ত থাকলেও অন্যটি খালি ছিল। তারপর খালি সিলিন্ডারটি কেটে ফেলা হলে, ৪০,৪০০ ইয়াবা বড়ি বেরিয়ে আসে।
বিজিবি জানিয়েছে, প্রাইভেটকারে থাকা যাত্রী এবং চালকের আচরণ এবং গতিবিধি সন্দেহজনক ছিল। এ কারণে গাড়ির ভেতরে ব্যাপক তল্লাশি চালানো হয়। পরে গাড়ির গ্যাস সিলিন্ডার কেটে ভেতরে বেশ কয়েকটি ছোট প্যাকেট পাওয়া যায়। এই প্যাকেটগুলিতে নামও লেখা ছিল। ইয়াবা পাচারের জন্য এক সপ্তাহ আগে সাড়ে ৮ লক্ষ টাকায় গাড়িটি কেনা হয়েছিল।
জানতে চাইলে টেকনাফ-২ ব্যাটালিয়নের কমান্ডার লেফটেন্যান্ট কর্নেল আশিকুর রহমান বলেন, এই ঘটনায় গাড়ির আসল মালিককে আসামি করা হয়েছে। গ্রেপ্তারকৃত আসামীদের টেকনাফ মডেল থানায় সোপর্দ করা হয়েছে এবং মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা দায়ের করা হয়েছে।
পরে টেকনাফ মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবু জায়েদ মো. নাজমুন নূর জানান, আজ দুপুরের দিকে আসামীদের আদালতে পাঠানো হয়েছে।
আরও পড়ুনঃ
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হক পদত্যাগ করেছেন
নেপালের প্রাক্তন প্রধান বিচারপতি রাজনৈতিক পরিবর্তনের নেতৃত্ব দেবেন বলে আশা করা হচ্ছে